বাংলাদেশ ০১:৪৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কনটেন্ট ভাইরাল করার নিয়ম

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:৫০:০১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
  • / ২২ বার পড়া হয়েছে

কনটেন্ট ভাইরাল করার নিয়ম

আপনি কি একজন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর? কিন্তু কোন ভাবেই আপনার ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে না? তাহলে আমাদের এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন কন্টেন্ট ভাইরাল করার নিয়ম সম্পর্কে। কিভাবে খুব অল্প সময়ের মধ্যে ‌Video Content Viral সম্পর্কে পূর্ণ গাইডলাইন যেন তোমারা। কিভাবে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় কাজগুলো সম্পন্ন করতে হয় তাই নিয়েই এখন উল্লেখ করা হবে।

বর্তমান সময় সম্পূর্ণ ইন্টারনেট নির্ভরযুগ যেখানে সবার হাতে স্মার্ট ফোন কিংবা কম্পিউটার ডিভাইস রয়েছে। তবে আমাদের দেশে এর পরিমাণ কম থাকলেও প্রায় ষাট শতাংশের বেশি মোবাইল ব্যবহারকারী এখন অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহার করে থাকেন। ইন্টারনেট ব্যবহার করে তাদের অধিকাংশই বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে থাকেন। হয় ব্যবহার করে থাকে না ফেসবুক না হয় ইউটিউব। আর তা না হলে ব্যবহার করে থাকেন তিক্ত সহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এখন এ সকল সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে কন্টেন্টের মাধ্যমে আয় করা যায়। কারণ ব্যবহারকারীদের পাশাপাশি এখানে যারা কনটেন্ট ক্রিয়েটর আছে তাদেরকে আয়ের সুযোগ করে দিচ্ছে যাতে ঘরে বসেই কিংবা নিজের স্কিল দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হয়। এখানে স্কিল বা দক্ষতাকে বোঝানো হয়ে থাকে বেশিরভাগ সময় ইউনিক কেমন প্রফেশনাল কন্টেন্ট ক্রিয়েট। আর একই সঙ্গে কিছু মার্কেটিং পলিসি জানতে হবে। যদি কারা এই মার্কেটিং কলেজের না জানে তাহলে পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থ এখান থেকে আয় করতে পারবেন না। ভিডিও আপলোড করার পর কি কি করণীয় থাকে সে বিষয়ে সম্পর্কে জানানো হবে। থাক আগে পিছে সকল তথ্যগুলো জানতে পারবেন একজন ক্রিকেটার এখান থেকে।

কনটেন্ট ভাইরাল করার নিয়ম

যারা ভিডিও কন্টেন্ট নিয়ে কাজ করে থাকেন তারা সবাই চায় তাদের ভিডিওতে বেশি করে ভিউ হোক। কারণ যত ভিউ হবে তত জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে এবং রিচ বাড়বে। তাই মানুষ এ সকল ভিউ বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের নিয়ম খুঁজে থাকেন। যদি আপনি প্রফেশনাল ভাবে ভিডিও ভিউ বানাতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে বেশ কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে। শুধুমাত্র ভিডিও বানালে হবে না এর মধ্যে কোয়ালিটি থাকতে হবে। ভিডিও লং বানানোর জন্য চেষ্টা করবেন। ভিডিও যত দীর্ঘ হবে তত আপনার রিচ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একই সঙ্গে এর মধ্যে অডিও এবং ভিডিও কোয়ালিটি হাই হতে হবে। কারণ এগুলো যত বাড়বে তত facebook কিংবা টিকটক আপনার ভিডিওকে প্রায়োরিটি দিবে। তাই এ সকল বিষয়গুলো আরো কোয়ালিটি সম্পন্ন করুন।

একই সঙ্গে প্রথম দিকে আকর্ষণীয় কিছু ক্রিপ্ট দেন তারপরে পুরো কন্টেন্ট। তাহলে পুরো ভিডিও দেখার দেখে মনোযোগ হবে তাদের। তাই এইভাবে ভিডিও তৈরি করতে হবে অবশ্যই আপনাদের। এর পরের কাজ হচ্ছে ভিডিও আপলোড করার সময়। ভিডিও আপলোড করার সময় অবশ্যই এর থাম্বেল হতে হবে আকর্ষণীয় এবং ভিডিও রিলেটেড হতে হবে। যতটা সম্ভব আকর্ষণের করুন দরকার হলে বিভিন্ন ব্যবহার করে এই থাম্নেইল জেনারেট করুন। আর টাইটেল হতে হবে আকর্ষণীয় এবং কিওয়ার্ডে রিসার্চ করে। যতটা সম্ভব দীর্ঘ একটি ভিডিও ডিসক্রিপশন সহ লিখুন এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন। তবে ভিডিও রিলেটেড হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করবেন উল্টাপাল্টা হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করলে সে ক্ষেত্রে তার ভিডিওর জন্য নেগেটিভ প্রভাব ফেলে।

সফলভাবে ভিডিও আপলোড করার পর তা বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করতে হবে। তবে অতিরিক্ত শেয়ার করা যাবে না। যেমন আপনার ভিডিওটি শেয়ার করবেন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপে, পেইজে এবং অন্যান্য ইভেন্টগুলোতে। কখনো কারো কমেন্টে ভিডিও শেয়ার করবেন না এটি প্রফেশনাল ভাবে যায় না। তবে অতি প্রয়োজন যদি হয়ে থাকে তাহলে এভাবে শেয়ার করবেন আপনারা। একই সঙ্গে আপনারা বিভিন্ন ব্যাকলিংক ব্যবহার করতে পারেন। বর্তমানে অনলাইনে ব্যাক লিংক জেনারেটর রয়েছে এগুলো ব্যবহার করলেও হয়ে থাকে।

যতটা সম্ভব এগুলো ভালোভাবে শেয়ার করতে হবে দরকার হলে আপনারা কোন ইনফ্লুয়েন্সের হায়ার করে তাদের শেয়ার করার ব্যবস্থা করুন। আপনাদের এই কন্টেন্ট ভাইরাল করার উপায় এর মধ্যে অনেক এগিয়ে থাকবেন অন্যদের তুলনায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

কনটেন্ট ভাইরাল করার নিয়ম

আপডেট সময় : ০৭:৫০:০১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫

আপনি কি একজন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর? কিন্তু কোন ভাবেই আপনার ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে না? তাহলে আমাদের এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন কন্টেন্ট ভাইরাল করার নিয়ম সম্পর্কে। কিভাবে খুব অল্প সময়ের মধ্যে ‌Video Content Viral সম্পর্কে পূর্ণ গাইডলাইন যেন তোমারা। কিভাবে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় কাজগুলো সম্পন্ন করতে হয় তাই নিয়েই এখন উল্লেখ করা হবে।

বর্তমান সময় সম্পূর্ণ ইন্টারনেট নির্ভরযুগ যেখানে সবার হাতে স্মার্ট ফোন কিংবা কম্পিউটার ডিভাইস রয়েছে। তবে আমাদের দেশে এর পরিমাণ কম থাকলেও প্রায় ষাট শতাংশের বেশি মোবাইল ব্যবহারকারী এখন অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহার করে থাকেন। ইন্টারনেট ব্যবহার করে তাদের অধিকাংশই বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে থাকেন। হয় ব্যবহার করে থাকে না ফেসবুক না হয় ইউটিউব। আর তা না হলে ব্যবহার করে থাকেন তিক্ত সহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এখন এ সকল সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে কন্টেন্টের মাধ্যমে আয় করা যায়। কারণ ব্যবহারকারীদের পাশাপাশি এখানে যারা কনটেন্ট ক্রিয়েটর আছে তাদেরকে আয়ের সুযোগ করে দিচ্ছে যাতে ঘরে বসেই কিংবা নিজের স্কিল দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হয়। এখানে স্কিল বা দক্ষতাকে বোঝানো হয়ে থাকে বেশিরভাগ সময় ইউনিক কেমন প্রফেশনাল কন্টেন্ট ক্রিয়েট। আর একই সঙ্গে কিছু মার্কেটিং পলিসি জানতে হবে। যদি কারা এই মার্কেটিং কলেজের না জানে তাহলে পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থ এখান থেকে আয় করতে পারবেন না। ভিডিও আপলোড করার পর কি কি করণীয় থাকে সে বিষয়ে সম্পর্কে জানানো হবে। থাক আগে পিছে সকল তথ্যগুলো জানতে পারবেন একজন ক্রিকেটার এখান থেকে।

কনটেন্ট ভাইরাল করার নিয়ম

যারা ভিডিও কন্টেন্ট নিয়ে কাজ করে থাকেন তারা সবাই চায় তাদের ভিডিওতে বেশি করে ভিউ হোক। কারণ যত ভিউ হবে তত জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে এবং রিচ বাড়বে। তাই মানুষ এ সকল ভিউ বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের নিয়ম খুঁজে থাকেন। যদি আপনি প্রফেশনাল ভাবে ভিডিও ভিউ বানাতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে বেশ কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে। শুধুমাত্র ভিডিও বানালে হবে না এর মধ্যে কোয়ালিটি থাকতে হবে। ভিডিও লং বানানোর জন্য চেষ্টা করবেন। ভিডিও যত দীর্ঘ হবে তত আপনার রিচ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একই সঙ্গে এর মধ্যে অডিও এবং ভিডিও কোয়ালিটি হাই হতে হবে। কারণ এগুলো যত বাড়বে তত facebook কিংবা টিকটক আপনার ভিডিওকে প্রায়োরিটি দিবে। তাই এ সকল বিষয়গুলো আরো কোয়ালিটি সম্পন্ন করুন।

একই সঙ্গে প্রথম দিকে আকর্ষণীয় কিছু ক্রিপ্ট দেন তারপরে পুরো কন্টেন্ট। তাহলে পুরো ভিডিও দেখার দেখে মনোযোগ হবে তাদের। তাই এইভাবে ভিডিও তৈরি করতে হবে অবশ্যই আপনাদের। এর পরের কাজ হচ্ছে ভিডিও আপলোড করার সময়। ভিডিও আপলোড করার সময় অবশ্যই এর থাম্বেল হতে হবে আকর্ষণীয় এবং ভিডিও রিলেটেড হতে হবে। যতটা সম্ভব আকর্ষণের করুন দরকার হলে বিভিন্ন ব্যবহার করে এই থাম্নেইল জেনারেট করুন। আর টাইটেল হতে হবে আকর্ষণীয় এবং কিওয়ার্ডে রিসার্চ করে। যতটা সম্ভব দীর্ঘ একটি ভিডিও ডিসক্রিপশন সহ লিখুন এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন। তবে ভিডিও রিলেটেড হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করবেন উল্টাপাল্টা হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করলে সে ক্ষেত্রে তার ভিডিওর জন্য নেগেটিভ প্রভাব ফেলে।

সফলভাবে ভিডিও আপলোড করার পর তা বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করতে হবে। তবে অতিরিক্ত শেয়ার করা যাবে না। যেমন আপনার ভিডিওটি শেয়ার করবেন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপে, পেইজে এবং অন্যান্য ইভেন্টগুলোতে। কখনো কারো কমেন্টে ভিডিও শেয়ার করবেন না এটি প্রফেশনাল ভাবে যায় না। তবে অতি প্রয়োজন যদি হয়ে থাকে তাহলে এভাবে শেয়ার করবেন আপনারা। একই সঙ্গে আপনারা বিভিন্ন ব্যাকলিংক ব্যবহার করতে পারেন। বর্তমানে অনলাইনে ব্যাক লিংক জেনারেটর রয়েছে এগুলো ব্যবহার করলেও হয়ে থাকে।

যতটা সম্ভব এগুলো ভালোভাবে শেয়ার করতে হবে দরকার হলে আপনারা কোন ইনফ্লুয়েন্সের হায়ার করে তাদের শেয়ার করার ব্যবস্থা করুন। আপনাদের এই কন্টেন্ট ভাইরাল করার উপায় এর মধ্যে অনেক এগিয়ে থাকবেন অন্যদের তুলনায়।