বাংলাদেশ ০৬:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ২১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিদেশে যেতে কি কি লাগে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৩১:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
  • / ২৪ বার পড়া হয়েছে

বিদেশে যেতে কি কি লাগে

যারা এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক বা গমন করতে ইচ্ছু। তাদের অনেকের প্রশ্ন থাকে বিদেশে যেতে কি কি লাগে এবং দরকার হয়। ‌ কোন কোন ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয় এবং কি কি তথ্য দিয়ে যাওয়া লাগে সে বিষয়ে সম্পর্কে। তাই এ বিষয়ে যাদের সম্পূর্ণ ধারণা নেই তাদের একটি বেসিক ধারণা কিংবা পূর্ণ ধারণা চেষ্টা করব। যাতে করে একজন ব্যক্তি দেশের বাইরে বা প্রবাসে যাওয়ার জন্য যাবতীয় সকল তথ্য ও বিষয়বস্তু সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা পেয়ে যান।

প্রত্যেক বছর বাংলাদেশ থেকে প্রায় কয়েক লক্ষ মানুষ প্রবাসে ভ্রমন করে। অর্থাৎ বিদেশে গিয়ে থাকে বিভিন্ন কারণে। তবে বেশিরভাগ কারণ গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে কর্মসংস্থানের জন্য। এই বিষয়টি ছাড়াও পড়াশোনা করার জন্য, ভ্রমণ করতে কিংবা চিকিৎসার জন্য গিয়ে থাকেন। তবে যে কারণেই তারা ভ্রমণ করুক না কেন তাদের নিজস্ব কিছু ডকুমেন্ট এবং প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়ে থাকে। যার মাধ্যমে তারা ওই দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন। বিশেষ করে যারা কর্মসংস্থানের জন্য ভ্রমণ করতে চায় তারা জানতে চান যে সৌদি আরবে যেতে কি কি লাগে কিংবা মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য কি কি বিষয়ের প্রয়োজন হয় এমন সব প্রশ্ন করেন।

আর এই সকল প্রশ্নগুলোর সমাধান নিয়েই আমরা আজকে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছি। যাতে করে আপনারা এই প্রতিবেদন থেকে আপনাদের প্রশ্ন করার সকল প্রশ্নের উত্তর গুলো খুঁজে পান এবং নিজেই সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারেন দেশের বাইরে যাওয়ার জন্য। কেননা দেশের বাইরে যাওয়ার জন্য আমরা নানা ধরনের এজেন্সি এবং দালালের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে থাকি। যার কারণে আমাদের সময় ও অর্থ উভয় নষ্ট হয়ে থাকে। এখন যাতে সময় এবং অর্থ উভয় নষ্ট না হয় সাশ্রয়ী খরচে এবং কোন সময়ের ভিতর ভ্রমণ করতে পারেন তাই আমরা এ বিষয়গুলো নিয়ে এখন আলোচনা করব। তবে আমরা এখানে বেশি প্রাধান্য দিব যারা প্রবাসে কর্মসংস্থানের জন্য যাচ্ছেন কিংবা পড়াশোনা করার জন্য ভ্রমন করবেন সে বিষয়ে সম্পর্কে।

বিদেশে যেতে কি কি লাগে

যে সকল ব্যক্তিরা দেশের বাইরে ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক বা যাওয়ার জন্য আগ্রহী। তাদের অবশ্যই জানার প্রয়োজন আপনারা কোন কারণে যেতে চান সে বিষয়টি সর্বপ্রথম। যেমন আপনি যদি কাজের জন্য প্রয়োজনে যান অর্থাৎ চাকরি বা কর্মসংস্থানের জন্য। সেজন্য অবশ্যই আপনাকে অন্যদের তুলনায় বেশি ডকুমেন্টের পাশাপাশি বেশি পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করতে হবে। প্রথমে আপনাকে বিদেশে ভ্রমণ করার জন্য যে বেসিক বিষয়গুলোর প্রয়োজন সে বেসিক বিষয়গুলো নিচে থেকে দেখে নিন।

  • জাতীয় পরিচয় পত্র।
  • ছবি।
  • পাসপোর্ট।
  • অভিভাবকের পরিচয় পত্র।
  • ভিসা।
  • মেডিকেল সার্টিফিকেট।
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স।
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট ( সবার জন্য নয় )
  • এছাড়াও আরো অন্যান্য ডকুমেন্টগুলো।

কারণ যারা কাজের জন্য যাবে তাদের অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা লাগবে আবার যারা পড়াশোনা করতে যাবেন তাদের অবশ্যই এডুকেশন পারমিট ভিসার প্রয়োজন হবে। অর্থাৎ ভিসা হচ্ছে আলাদা আলাদা প্রয়োজন অনুসারে। আর এই সকল কাজের জন্য প্রয়োজন আলাদা আলাদা পারমিট অর্থাৎ অনুমতি পত্র। সে অর্থাৎ একজন ব্যক্তি যে দেশেই ভ্রমণ করুক না কেন কাদের জন্য তাকে অবশ্যই ঐ দেশের ওয়ার্ক পারমিট এর প্রয়োজন হবে। যেমন আপনি যদি সৌদি আরবের যেতে চান। তাহলে অন্য সকল ভাবে চাওয়ার মত এখানেও সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হবে এবং ওয়ার্ক পারমিট এর প্রয়োজন হবে। আবার যদি পড়াশোনা করতে চান সে ক্ষেত্রে প্রয়োজন হবে অতিরিক্ত হিসেবে ব্যাংকের স্টেটমেন্টসহ এডুকেশন পারমিট এবং অন্যান্য ডকুমেন্টের। আসুন এখন আমরা আরও বেশ কিছু তথ্য জানি এই সংক্রান্ত।

ফ্রি ভিসা নাকি কোম্পানি ভিসা কোনটা ভালো

যে সকল ব্যক্তিরা বিদেশে যেতে কি কি লাগে এই ডকুমেন্টগুলো খুজে থাকেন। তাদের এই বিষয়টিও জানা দরকার বিশেষ করে যারা কর্মসংস্থানের জন্য প্রবাসে যাবেন। কারণ এর মধ্যে রয়েছে দুটি ভাগ একটি হচ্ছে কোম্পানি ভিসা এবং অন্যটি হচ্ছে ফ্রি ভিসা। মূলত ফ্রি ভিসার মাধ্যমে ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে যাওয়া হয় আর সেখানে গিয়ে নিজের ইচ্ছামত কর্মসংস্থান খুঁজতে হয় কিংবা নিকটস্থ মানুষের সাহায্যে গিয়ে তারপর যে কোন জায়গায় চাকরি নেওয়ার প্রয়োজন হয়। কিছু কিছু দেশের জন্য ফ্রি ভিসা অনেক কার্যকরী এবং ভালো হয়ে থাকে। কারণ সেখানে গিয়ে তাদের নিজের ইচ্ছামত সুবিধা মত চাকরি খুঁজে নিতে পারেন। যে সকল দেশের চাকরির প্রচুর ভেকেন্সি থাকে এবং কাজ অ্যাভেলেবল থাকে তাদের জন্য এটি ভালো। অর্থাৎ ওই দেশের জন্য এই ধরনের সুবিধা ভালো হয়ে থাকে।

Work permit Company Visa

তবে বেশিরভাগ দেশগুলোতে কোম্পানি ভিসা নিয়ে যাওয়া ভালো। কোম্পানি ভিসা নিয়ে গেলে যে সুবিধা হয়ে থাকে, সেটি হচ্ছে সেখানে যাওয়া মাত্রই চাকরির সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। অর্থাৎ তাদের জন্য পূর্বে থেকেই চাকরি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। তার প্রেক্ষাপটেই একে তারা ভ্রমন করেন। তাদের অতি দ্রুত চাকরি হয়ে যায়। কিছু কিছু দেশে ফ্রি ভিসাতে যাওয়া ভালো কাজ সেখানে সুযোগ-সুবিধা থাকে এবং নিজের ইচ্ছা মত সুবিধা অনুসারে চাকরি নেওয়া সম্ভব হয়ে থাকে।

তবে আপনি সকল ডকুমেন্ট প্রস্তুত করে তারপর বিদেশের ভ্রমণ করবেন। কেননা কোন ব্যক্তি যদি কোন প্রকার একটি ডকুমেন্ট ব্যতীত প্রমাণ করতে চান তাহলে সে ভ্রমণ করতে পারবেন না। ভিসার ক্ষেত্রেই তিনি প্রথম ভাবে আটকে যাবেন এবং যার পথেও তিনি নানা ধরনের বিপদের এবং সমস্যার সম্মুখীন হবেন। তাই আপনারা এখান থেকে বিদেশে যেতে কি কি লাগে এ বিষয়গুলো জেনে তারপরে প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। তবে পরিশেষে আমরা বলব দালালের খপ্পরে না পড়ে নিজেরা চেষ্টা করুন এবং বা কোন ভাল এজেন্সির মাধ্যমে চেষ্টা করুন। তা না হলে নিজে যেমন আর্থিক এবং সময়ের দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন ঠিক তেমনভাবে পরিবার এবং রাষ্ট্র ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

আরোঃ ইতালি ১ টাকা সমান বাংলাদেশের কত টাকা

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

বিদেশে যেতে কি কি লাগে

আপডেট সময় : ০২:৩১:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫

যারা এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক বা গমন করতে ইচ্ছু। তাদের অনেকের প্রশ্ন থাকে বিদেশে যেতে কি কি লাগে এবং দরকার হয়। ‌ কোন কোন ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয় এবং কি কি তথ্য দিয়ে যাওয়া লাগে সে বিষয়ে সম্পর্কে। তাই এ বিষয়ে যাদের সম্পূর্ণ ধারণা নেই তাদের একটি বেসিক ধারণা কিংবা পূর্ণ ধারণা চেষ্টা করব। যাতে করে একজন ব্যক্তি দেশের বাইরে বা প্রবাসে যাওয়ার জন্য যাবতীয় সকল তথ্য ও বিষয়বস্তু সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা পেয়ে যান।

প্রত্যেক বছর বাংলাদেশ থেকে প্রায় কয়েক লক্ষ মানুষ প্রবাসে ভ্রমন করে। অর্থাৎ বিদেশে গিয়ে থাকে বিভিন্ন কারণে। তবে বেশিরভাগ কারণ গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে কর্মসংস্থানের জন্য। এই বিষয়টি ছাড়াও পড়াশোনা করার জন্য, ভ্রমণ করতে কিংবা চিকিৎসার জন্য গিয়ে থাকেন। তবে যে কারণেই তারা ভ্রমণ করুক না কেন তাদের নিজস্ব কিছু ডকুমেন্ট এবং প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়ে থাকে। যার মাধ্যমে তারা ওই দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন। বিশেষ করে যারা কর্মসংস্থানের জন্য ভ্রমণ করতে চায় তারা জানতে চান যে সৌদি আরবে যেতে কি কি লাগে কিংবা মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য কি কি বিষয়ের প্রয়োজন হয় এমন সব প্রশ্ন করেন।

আর এই সকল প্রশ্নগুলোর সমাধান নিয়েই আমরা আজকে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছি। যাতে করে আপনারা এই প্রতিবেদন থেকে আপনাদের প্রশ্ন করার সকল প্রশ্নের উত্তর গুলো খুঁজে পান এবং নিজেই সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারেন দেশের বাইরে যাওয়ার জন্য। কেননা দেশের বাইরে যাওয়ার জন্য আমরা নানা ধরনের এজেন্সি এবং দালালের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে থাকি। যার কারণে আমাদের সময় ও অর্থ উভয় নষ্ট হয়ে থাকে। এখন যাতে সময় এবং অর্থ উভয় নষ্ট না হয় সাশ্রয়ী খরচে এবং কোন সময়ের ভিতর ভ্রমণ করতে পারেন তাই আমরা এ বিষয়গুলো নিয়ে এখন আলোচনা করব। তবে আমরা এখানে বেশি প্রাধান্য দিব যারা প্রবাসে কর্মসংস্থানের জন্য যাচ্ছেন কিংবা পড়াশোনা করার জন্য ভ্রমন করবেন সে বিষয়ে সম্পর্কে।

বিদেশে যেতে কি কি লাগে

যে সকল ব্যক্তিরা দেশের বাইরে ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক বা যাওয়ার জন্য আগ্রহী। তাদের অবশ্যই জানার প্রয়োজন আপনারা কোন কারণে যেতে চান সে বিষয়টি সর্বপ্রথম। যেমন আপনি যদি কাজের জন্য প্রয়োজনে যান অর্থাৎ চাকরি বা কর্মসংস্থানের জন্য। সেজন্য অবশ্যই আপনাকে অন্যদের তুলনায় বেশি ডকুমেন্টের পাশাপাশি বেশি পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করতে হবে। প্রথমে আপনাকে বিদেশে ভ্রমণ করার জন্য যে বেসিক বিষয়গুলোর প্রয়োজন সে বেসিক বিষয়গুলো নিচে থেকে দেখে নিন।

  • জাতীয় পরিচয় পত্র।
  • ছবি।
  • পাসপোর্ট।
  • অভিভাবকের পরিচয় পত্র।
  • ভিসা।
  • মেডিকেল সার্টিফিকেট।
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স।
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট ( সবার জন্য নয় )
  • এছাড়াও আরো অন্যান্য ডকুমেন্টগুলো।

কারণ যারা কাজের জন্য যাবে তাদের অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা লাগবে আবার যারা পড়াশোনা করতে যাবেন তাদের অবশ্যই এডুকেশন পারমিট ভিসার প্রয়োজন হবে। অর্থাৎ ভিসা হচ্ছে আলাদা আলাদা প্রয়োজন অনুসারে। আর এই সকল কাজের জন্য প্রয়োজন আলাদা আলাদা পারমিট অর্থাৎ অনুমতি পত্র। সে অর্থাৎ একজন ব্যক্তি যে দেশেই ভ্রমণ করুক না কেন কাদের জন্য তাকে অবশ্যই ঐ দেশের ওয়ার্ক পারমিট এর প্রয়োজন হবে। যেমন আপনি যদি সৌদি আরবের যেতে চান। তাহলে অন্য সকল ভাবে চাওয়ার মত এখানেও সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হবে এবং ওয়ার্ক পারমিট এর প্রয়োজন হবে। আবার যদি পড়াশোনা করতে চান সে ক্ষেত্রে প্রয়োজন হবে অতিরিক্ত হিসেবে ব্যাংকের স্টেটমেন্টসহ এডুকেশন পারমিট এবং অন্যান্য ডকুমেন্টের। আসুন এখন আমরা আরও বেশ কিছু তথ্য জানি এই সংক্রান্ত।

ফ্রি ভিসা নাকি কোম্পানি ভিসা কোনটা ভালো

যে সকল ব্যক্তিরা বিদেশে যেতে কি কি লাগে এই ডকুমেন্টগুলো খুজে থাকেন। তাদের এই বিষয়টিও জানা দরকার বিশেষ করে যারা কর্মসংস্থানের জন্য প্রবাসে যাবেন। কারণ এর মধ্যে রয়েছে দুটি ভাগ একটি হচ্ছে কোম্পানি ভিসা এবং অন্যটি হচ্ছে ফ্রি ভিসা। মূলত ফ্রি ভিসার মাধ্যমে ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে যাওয়া হয় আর সেখানে গিয়ে নিজের ইচ্ছামত কর্মসংস্থান খুঁজতে হয় কিংবা নিকটস্থ মানুষের সাহায্যে গিয়ে তারপর যে কোন জায়গায় চাকরি নেওয়ার প্রয়োজন হয়। কিছু কিছু দেশের জন্য ফ্রি ভিসা অনেক কার্যকরী এবং ভালো হয়ে থাকে। কারণ সেখানে গিয়ে তাদের নিজের ইচ্ছামত সুবিধা মত চাকরি খুঁজে নিতে পারেন। যে সকল দেশের চাকরির প্রচুর ভেকেন্সি থাকে এবং কাজ অ্যাভেলেবল থাকে তাদের জন্য এটি ভালো। অর্থাৎ ওই দেশের জন্য এই ধরনের সুবিধা ভালো হয়ে থাকে।

Work permit Company Visa

তবে বেশিরভাগ দেশগুলোতে কোম্পানি ভিসা নিয়ে যাওয়া ভালো। কোম্পানি ভিসা নিয়ে গেলে যে সুবিধা হয়ে থাকে, সেটি হচ্ছে সেখানে যাওয়া মাত্রই চাকরির সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। অর্থাৎ তাদের জন্য পূর্বে থেকেই চাকরি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। তার প্রেক্ষাপটেই একে তারা ভ্রমন করেন। তাদের অতি দ্রুত চাকরি হয়ে যায়। কিছু কিছু দেশে ফ্রি ভিসাতে যাওয়া ভালো কাজ সেখানে সুযোগ-সুবিধা থাকে এবং নিজের ইচ্ছা মত সুবিধা অনুসারে চাকরি নেওয়া সম্ভব হয়ে থাকে।

তবে আপনি সকল ডকুমেন্ট প্রস্তুত করে তারপর বিদেশের ভ্রমণ করবেন। কেননা কোন ব্যক্তি যদি কোন প্রকার একটি ডকুমেন্ট ব্যতীত প্রমাণ করতে চান তাহলে সে ভ্রমণ করতে পারবেন না। ভিসার ক্ষেত্রেই তিনি প্রথম ভাবে আটকে যাবেন এবং যার পথেও তিনি নানা ধরনের বিপদের এবং সমস্যার সম্মুখীন হবেন। তাই আপনারা এখান থেকে বিদেশে যেতে কি কি লাগে এ বিষয়গুলো জেনে তারপরে প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। তবে পরিশেষে আমরা বলব দালালের খপ্পরে না পড়ে নিজেরা চেষ্টা করুন এবং বা কোন ভাল এজেন্সির মাধ্যমে চেষ্টা করুন। তা না হলে নিজে যেমন আর্থিক এবং সময়ের দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন ঠিক তেমনভাবে পরিবার এবং রাষ্ট্র ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

আরোঃ ইতালি ১ টাকা সমান বাংলাদেশের কত টাকা