বাংলাদেশ ০৩:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এআই কতটা ভয়ংকর হবে ভবিষ্যতে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৩১:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
  • / ৪০ বার পড়া হয়েছে

এআই কতটা ভয়ংকর হবে ভবিষ্যতে

বর্তমানে ইন্টারনেট যুগর চ্যাট-জিপিটি শহর রয়েছে আরো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। আর এই এআই কতটা ভয়ংকর হবে ভবিষ্যতে সে বিষয় নিয়েই আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন। কেননা যত দিন যাচ্ছে তত এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স গুলো মানুষকে চমকে দিচ্ছে এবং নতুন নতুন বিষয় নিয়ে হাজির হচ্ছে তারা। এর কারণে মানুষ এই ভয়ংকর তা নিয়ে বেশ চিন্তিত।

আমাদের দেশে বর্তমান সময়ে খুব কম পরিমাণে এই সকল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার হয়ে থাকে। তবে উন্নত দেশগুলোতে পুরোদমে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার হচ্ছে। যেখানে এটি ব্যবহার করে অনেক জটিল সমস্যার সমাধান করা যাচ্ছে এবং বেশ্যার দিকে দ্রুততম এগিয়ে যাচ্ছে। এখানে একটি বিষয় রয়েছে। এখানে যাই কিছু ঘটুক না কেন তা মানুষের দ্বারাই ঘটানো হচ্ছে। যেমন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স গুলো তৈরি করেছেন ওয়েব ডেভেলপার সফটওয়্যার ডেভেলপাররা। অর্থাৎ এই সকাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স মানুষের তাড়াতাড়ি করা হয়েছে।

আপনি কি এগুলো যারা ব্যবহার করে থাকেন তারাও মানুষ। আর এগুলো ব্যবহার করে যারা বিভিন্ন কাজ করে থাকে তারাও এই ধরনের মানুষই। তবে এখানে পুরোপুরি একটি ভয় থেকে যায় অনেকের। করে যারা কর্মসংস্থানের নিয়ে অর্থাৎ ভার্চুয়াল কর্মসংস্থানের যুক্ত তাদের নিয়ে এই ভয়টি বেশি। প্রতিবেদনে আমরা তুলে ধরবো যে কাদের এই চাকরির ক্ষেত্রে হুমকির মুখে আসতে চলেছে এবং ভবিষ্যতে এই কতটা ভয়ংকর হতে পারে সে বিষয় সম্পর্কে জানব। সাম্প্রতিক সময়ে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স গুলোর এমন ভয়ংকর রূপ সামনে এসেছে যে যা দেখে অনেকেই অবাক হয়ে গিয়েছেন। বেশ চিন্তিত রয়েছেন বর্তমান সময়ে।

এআই কতটা ভয়ংকর হবে ভবিষ্যতে

এখন আমরা জেনে নেই এই আর্টিকেল হয়ে থেকে যে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কথাটা ভয়ংকর হতে পারে। শুরুতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স যেমন চ্যাং জিপিটি নানা ধরনের তথ্য দিতে পারতো এবং কথা বলার মাধ্যমে বিভিন্ন সাহায্য করতে পারতো। আর এছাড়াও নানা ধরনের গাইড লাইন সহ আর্টিকেল রাইটিং, সাজেশন এবং বিজনেস এনালাইসিস সহ যাবতীয় কাজ করতে পারতো। যা তখন থেকেই অনেকটা এফেক্ট পড়েছে কর্মসংস্থানের উপরে অনেকের।

আজকে তো সাম্প্রতিক সময়ে এগুলো এতটাই এডভান্স লেভেলে চলে গিয়েছে যা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না ‌ যেমন আপনি আপনার একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন কিংবা development করতে চাচ্ছেন। কনটেন্ট রাইটিং এর মত এটিও আপনাকে আপনি যে বাসায় বা ল্যাঙ্গুয়েজ এর ডেভলপ করতে পারছেন সে ল্যাঙ্গুয়েজ বা ভাষায় ডেভলপ করে দিতে পারবে আপনার ওয়েবসাইট। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে জানতে হবে কোডিং কিংবা কিভাবে ওয়েবসাইটের স্ট্রাকচার তৈরি করতে হয়। থাকে তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে কি কি ডেভেলপমেন্ট করতে যাচ্ছেন বা কিভাবে কোডিং করতে চাচ্ছেন তা গাইড লাইন দিলে পুরো একটি ওয়েবসাইট ডেভেলপ করে দিবে। আর এখান থেকে কোট নিয়ে কিভাবে ডেভলপ করতে হবে সে বিষয়গুলো সে বলে দিবে। অর্থাৎ আপনার যদি ওয়েব ডেভলপার বেসিক নলেজ থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই চাকরি মাধ্যমে নির্ভুলভাবে করতে পারবেন।

শুধু যে অনলাইনের মধ্যে সীমাবদ্ধতা বিষয়টি এমন নয়। অফলাইনের অনেক কাজ এবং এনালাইসিস গুলো এর মাধ্যমে করে দিচ্ছে। এছাড়াও বিজনেস আইডিয়া সহ অনেক ধরনের জটিল সমস্যার সমাধান করা দিচ্ছে মুহূর্তের মধ্যে। যে কাজ দশজনে প্রায় সাত দিন করতে সময় লাগতো সেটি এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে কয়েক মিনিটের মধ্যে করা সমাধান হচ্ছে। যার কারণে অনেক প্রতিষ্ঠান থেকে লোকসাটাই করা হচ্ছে।

শুধু যে কোডিং এবং এনালাইসিস এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে তা নয়। এখানে আপনি একটি গল্প লিখে দিবেন কিংবা একটি স্টোরি লিখে দেবেন সে অনুযায়ী ক্যারেক্টার দিয়ে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ভিডিও জেনারেট করে দিবে। আমাদের দেশে দেখা গেছে বেশ কিছু বিজ্ঞাপনে এই ধরনের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে তারা বিভিন্ন ধরনের ভিডিও বিজ্ঞাপন তৈরি করছে। যারা এই বিজ্ঞাপন তৈরি করতে সময় লেগে যেত প্রায় কয়েক দিন তাড়াতাড়ি করছে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে। আর খরচের পরিমাণ দাঁড়িয়ে আছে প্রায় পাঁচ ভাগের দুই ভাগ। এ বিষয়টি বিবেচনা করে অনেকে মনে করছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কতটা ভয়ঙ্কর হবে তা অনুমান করা যাচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

এআই কতটা ভয়ংকর হবে ভবিষ্যতে

আপডেট সময় : ০২:৩১:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫

বর্তমানে ইন্টারনেট যুগর চ্যাট-জিপিটি শহর রয়েছে আরো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। আর এই এআই কতটা ভয়ংকর হবে ভবিষ্যতে সে বিষয় নিয়েই আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন। কেননা যত দিন যাচ্ছে তত এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স গুলো মানুষকে চমকে দিচ্ছে এবং নতুন নতুন বিষয় নিয়ে হাজির হচ্ছে তারা। এর কারণে মানুষ এই ভয়ংকর তা নিয়ে বেশ চিন্তিত।

আমাদের দেশে বর্তমান সময়ে খুব কম পরিমাণে এই সকল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার হয়ে থাকে। তবে উন্নত দেশগুলোতে পুরোদমে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার হচ্ছে। যেখানে এটি ব্যবহার করে অনেক জটিল সমস্যার সমাধান করা যাচ্ছে এবং বেশ্যার দিকে দ্রুততম এগিয়ে যাচ্ছে। এখানে একটি বিষয় রয়েছে। এখানে যাই কিছু ঘটুক না কেন তা মানুষের দ্বারাই ঘটানো হচ্ছে। যেমন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স গুলো তৈরি করেছেন ওয়েব ডেভেলপার সফটওয়্যার ডেভেলপাররা। অর্থাৎ এই সকাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স মানুষের তাড়াতাড়ি করা হয়েছে।

আপনি কি এগুলো যারা ব্যবহার করে থাকেন তারাও মানুষ। আর এগুলো ব্যবহার করে যারা বিভিন্ন কাজ করে থাকে তারাও এই ধরনের মানুষই। তবে এখানে পুরোপুরি একটি ভয় থেকে যায় অনেকের। করে যারা কর্মসংস্থানের নিয়ে অর্থাৎ ভার্চুয়াল কর্মসংস্থানের যুক্ত তাদের নিয়ে এই ভয়টি বেশি। প্রতিবেদনে আমরা তুলে ধরবো যে কাদের এই চাকরির ক্ষেত্রে হুমকির মুখে আসতে চলেছে এবং ভবিষ্যতে এই কতটা ভয়ংকর হতে পারে সে বিষয় সম্পর্কে জানব। সাম্প্রতিক সময়ে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স গুলোর এমন ভয়ংকর রূপ সামনে এসেছে যে যা দেখে অনেকেই অবাক হয়ে গিয়েছেন। বেশ চিন্তিত রয়েছেন বর্তমান সময়ে।

এআই কতটা ভয়ংকর হবে ভবিষ্যতে

এখন আমরা জেনে নেই এই আর্টিকেল হয়ে থেকে যে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কথাটা ভয়ংকর হতে পারে। শুরুতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স যেমন চ্যাং জিপিটি নানা ধরনের তথ্য দিতে পারতো এবং কথা বলার মাধ্যমে বিভিন্ন সাহায্য করতে পারতো। আর এছাড়াও নানা ধরনের গাইড লাইন সহ আর্টিকেল রাইটিং, সাজেশন এবং বিজনেস এনালাইসিস সহ যাবতীয় কাজ করতে পারতো। যা তখন থেকেই অনেকটা এফেক্ট পড়েছে কর্মসংস্থানের উপরে অনেকের।

আজকে তো সাম্প্রতিক সময়ে এগুলো এতটাই এডভান্স লেভেলে চলে গিয়েছে যা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না ‌ যেমন আপনি আপনার একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন কিংবা development করতে চাচ্ছেন। কনটেন্ট রাইটিং এর মত এটিও আপনাকে আপনি যে বাসায় বা ল্যাঙ্গুয়েজ এর ডেভলপ করতে পারছেন সে ল্যাঙ্গুয়েজ বা ভাষায় ডেভলপ করে দিতে পারবে আপনার ওয়েবসাইট। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে জানতে হবে কোডিং কিংবা কিভাবে ওয়েবসাইটের স্ট্রাকচার তৈরি করতে হয়। থাকে তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে কি কি ডেভেলপমেন্ট করতে যাচ্ছেন বা কিভাবে কোডিং করতে চাচ্ছেন তা গাইড লাইন দিলে পুরো একটি ওয়েবসাইট ডেভেলপ করে দিবে। আর এখান থেকে কোট নিয়ে কিভাবে ডেভলপ করতে হবে সে বিষয়গুলো সে বলে দিবে। অর্থাৎ আপনার যদি ওয়েব ডেভলপার বেসিক নলেজ থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই চাকরি মাধ্যমে নির্ভুলভাবে করতে পারবেন।

শুধু যে অনলাইনের মধ্যে সীমাবদ্ধতা বিষয়টি এমন নয়। অফলাইনের অনেক কাজ এবং এনালাইসিস গুলো এর মাধ্যমে করে দিচ্ছে। এছাড়াও বিজনেস আইডিয়া সহ অনেক ধরনের জটিল সমস্যার সমাধান করা দিচ্ছে মুহূর্তের মধ্যে। যে কাজ দশজনে প্রায় সাত দিন করতে সময় লাগতো সেটি এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে কয়েক মিনিটের মধ্যে করা সমাধান হচ্ছে। যার কারণে অনেক প্রতিষ্ঠান থেকে লোকসাটাই করা হচ্ছে।

শুধু যে কোডিং এবং এনালাইসিস এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে তা নয়। এখানে আপনি একটি গল্প লিখে দিবেন কিংবা একটি স্টোরি লিখে দেবেন সে অনুযায়ী ক্যারেক্টার দিয়ে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ভিডিও জেনারেট করে দিবে। আমাদের দেশে দেখা গেছে বেশ কিছু বিজ্ঞাপনে এই ধরনের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে তারা বিভিন্ন ধরনের ভিডিও বিজ্ঞাপন তৈরি করছে। যারা এই বিজ্ঞাপন তৈরি করতে সময় লেগে যেত প্রায় কয়েক দিন তাড়াতাড়ি করছে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে। আর খরচের পরিমাণ দাঁড়িয়ে আছে প্রায় পাঁচ ভাগের দুই ভাগ। এ বিষয়টি বিবেচনা করে অনেকে মনে করছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কতটা ভয়ঙ্কর হবে তা অনুমান করা যাচ্ছে।