আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত টেসলা গাড়ি আসেনি। কিন্তু এর মধ্যে অনেকেই টেসলা গাড়ির ফিচারগুলো সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। আপনি গাড়ি কিনেন বা না কিনেন Tesla Car feature কে জানা আপনার জন্য অত্যন্ত জরুরি একটি বিষয়। কেন জরুরি বিষয় এবং এর মধ্যে কি কি ফিচার রয়েছে সে সকল তথ্য নিয়েই আমাদের প্রতিবেদন গুলো সাজানো হচ্ছে। যাতে করে সবাই এ বিষয়ে সম্পর্কে অবগত হয়ে যান।

সমগ্র পৃথিবী জুড়ে অনেকগুলো রয়েছে গাড়ির ব্র্যান্ড। এ সকল ব্র্যান্ডগুলো মধ্যে রয়েছে যেমন ল্যাম্বরগিনি, সুজুকি এবং আরো অন্যান্য ব্র্যান্ডগুলো। আমাদের দেশে মোটামুটি প্রায় সকল ব্র্যান্ডের গাড়ি থাকলেও টেসলা গাড়ির পরিমাণ খুব কম। ধরতে গেলে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে কোথাও এই চোখে পড়েনি। তথ্য থেকে এ বিষয়ে জানতে পেরেছি‌। যারা car lover রয়েছেন তারা অনেকেই চান যে এই ধরনের একটি গাড়ি কেনার জন্য। আর যারা কিনতে নাও পারবে তারা গাড়িগুলোর ফিচার দেখতে খুব বেশি পছন্দ করে থাকেন। আসুন এখন আমরা এই গাড়ির বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

যাতে করে আপনারা কেনার পূর্বে এর ফিচারগুলো জানতে পারেন। বর্তমান বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানতে হলে অবশ্যই আপনার গাড়ির ফিচারগুলো জানতে হবে। কেননা প্রযুক্তি এবং ট্রান্সমিশন সেকশন গুলো কতটা এগিয়ে গিয়েছে তা সম্পর্কে। আধুনিক বিজ্ঞান সম্পর্কে জানতে হলেও এই সকল গাড়ির ফিচার জানার জরুরী তাহলে আপনি এগিয়ে যাবেন অনেকটা। চলুন তাহলে আমরা এই টেসলা গাড়ি সম্পর্কে জানি। কেননা বর্তমান বিশ্বের বিভিন্ন ব্র্যান্ড থাকলেও অনেক এগিয়ে গিয়েছে প্রযুক্তির থেকে এই ব্র্যান্ডটি।

টেসলা গাড়ির ফিচারগুলো

মার্কেটে যতগুলো গাড়ি রয়েছে তার মধ্যে পেচলা গাড়ির বর্তমান প্রযুক্তিতে বেশি এগিয়ে রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পরিবেশবান্ধব অনেক কিছু চলুন এখন আমরা এর ফিচারগুলো দেখে নিয়ে যা দেখে আপনি এই গাড়িটি কিনতে আগ্রহী হবেন। কথা না বাড়িয়ে চলে যাব আমরা সরাসরি আলোচনার মূল প্রসঙ্গের ভিতরে।

Tesla Car feature

গাড়িটির অন্যতম আকর্ষণ হচ্ছে এটি পেট্রল বা ডিজেলের ছাড়াই চলতে পারে। যার কারণে এটি শতভাগ পরিবেশবান্ধব অর্থাৎ এটি বিদ্যুৎ শক্তিতে চলাচল করে। আর এ কারণে এ কাজের জনপ্রিয়তা এবং চাহিদা এত বেশি। দেখা গেছে একবার চার্জ দিলে প্রায় 400 থেকে 600 কিলোমিটার পর্যন্ত যেতে পারে। আর এর কারণে সাশ্রয় হয়ে থাকে জ্বালানির ক্ষেত্রে।

আরেকদিকে এটি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে কারণ এর মধ্যে রয়েছে অটো পাইলট সিস্টেম। যার কারণে বেশি বিখ্যাত রয়েছে। ড্রাইভার ছাড়াও অথবা ড্রাইভার ব্যতীত একজন লোক খুব সহজেই ভ্রমণ করতে পারবে যা সেলফ ড্রাইভিং বটে রান করতে হবে। শুধু তাই নয় এটি ট্রাফিক সিগন্যাল চিনতে পারে এবং সে অনুযায়ী কাজ করতে পারে। এছাড়া মোবাইল অ্যাপ দিয়ে গাড়ির লোকেশন, দরজা আনলক, মনিটরিং সকল কিছুই করা সম্ভব হয়। আপনি হয়তো আবার ভাবতে পারেন যে চার্জ শেষ হলে চার্জ করতে অনেক বেশি সময় লাগবে যার কারণে সময় অপচয় হবে। তবে বিষয়টি এমন নয় মাত্র ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে প্রায় ৮০% চার্জ হয়ে থাকে। অর্থাৎ দ্রুত চার্জ হওয়ার সিস্টেম রয়েছে এখানে।

গাড়ির সিকিউরিটির দিক থেকে রয়েছে অনেক বেশি। হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। আর হারিয়ে গেলেও দ্রুত খুঁজে বের করা সম্ভব। এছাড়াও বিনোদনের জন্য রয়েছে নেটফ্লিক্স, ইউটিউব এবং গেমিং সিস্টেম সহ অন্যান্য পদ্ধতি। এই টেসলা গাড়ির ফিচারগুলো ছাড়াও আরো অন্যান্য ফিচারগুলো রয়েছে। যা আপনাকে অত্যন্ত ভালো পারফরম্যান্স দিয়ে থাকবে।